Комментарии:
ধন্যবাদ। অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় এটা।
Ответитьস্যার, ক্ষ কোথায়? ক্ষ কি বাংলা বর্ণমালার অংশ নয়?
Ответитьধন্যবাদ March Forward
Ответитьস্বরে অ, স্বরে আ
এগুলোতে কি সমস্যা বলেননি।
ছোট বাচ্চাদের শিখতে সুবিদা হয় বলে ছন্দের মাধ্যমে শেখানো হয়।
এগুলা জাস্ট বিভ্রান্তি ছড়ায়।
কিছুটা ত্রুটি অবশ্যই আছে সেগুলোকে সমাধানের স্পেসিফিক উপায় আছে।
হেটকাটা মূর্ধন্য- ষ, নিয়ে আলোচলা করলেন। এখানে ভুলটা কি।
এখানে শ,ষ,স কে আলাদা করার জন্য কোন অঞ্চলে মানুষ বর্ণগুলোকে অন্য একটা আঞ্চলিক শব্দ দিয়ে সহজ করেছে।
এটা ভাষার সৌন্দর্য্য।
প্রমিত বাংলার বিশেষ নিয়ম কানুন বাংলা একাডেমি কর্তৃক প্রণিত হয়েছে এবং তা সারা বাংলাদেশের মানুষ গ্রহনও করছে।
আঞ্চলিক ভাষাগুলো হারিয়ে যাচ্ছে, সে দিকে নজর দেয়া উচিত।
আঞ্চলিক ভাষা আমাদের সম্পদ।
নাইস
Ответитьএই স্যার কোথা থেকে শিখেছে?
Ответитьইনি কি ছোট কালেই এইগুলো শিখেছে।
Ответитьঅনেক অনেক ধন্যবাদ
Ответитьহ্যাট কাটা কুমিল্লা।
Ответить🔷---------বাংলা-ই শ্রেষ্ঠ ভাষা
🪡...........মুহাম্মদ উমর ফারুক
পৃথিবীর সকল ভাষাই বিলুপ্ত হবে। শুধু থাকবে আরবি ভাষা। তাই আরবি ভাষার পরেই বাংলা ভাষার মর্যাদা।
সাত আসমানের উপর লাওহে মাহফুজে লিখিত আছে আরবি ভাষায় পবিত্র কোরআন ও সবকিছুর তাকদীর।
পরকালের ভাষাও আরবি। কবরে সুওয়াল-জওয়াবও আরবি। কেয়ামতের মাঠসহ জান্নাত-জাহান্নামে প্রবেশের পর জিন ও মানুষ ফেরেশতাকুল সবাই আপন রবের সাথে আরবি ভাষায় কথা বলবেন।
পৃথিবীর কোন ভাষার বর্ণমালাই আকাশে উদিত হয় না। কিন্তু আমাদের মাতৃভাষার বাংলা 'বর্ণ' রাতের আকাশে উদিত হয়। যেমন আমরা দেখতে পাই মেঘ মালার ফাঁকে ফাঁকে চঁন্দ্র-বিঁন্দু চাঁদ!!!
৫২ এর ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে দীর্ঘ ৫৩ বছর পার করেও বাংলা ভাষার বর্ণমালা 'শুদ্ধ' উচ্চারণের জন্য বহু ভাষাবিদ-পন্ডিত ও গবেষক-শিক্ষকবৃন্দগণ নিরলসভাবে সঠিক উচ্চারণে অক্ষর জ্ঞান দান করে যাচ্ছেন।
যেমন 'ব' শূন্য 'র'কে ব বিন্দু 'র'। ড য়ে শূন্য ড়'কে ড য়ে বিন্দু ড় বা 'উম'কে ঙ। এবং 'ঞ' কে ইঁয়ো বুঝিয়ে সঠিক শুদ্ধ উচ্চারণ ইত্যাদি ইত্যাদি জাতিকে সঠিকভাবে শিক্ষা দিচ্ছেন। মাশাআল্লাহ!
কিন্তু আজ প্রর্যন্ত কোন ভাষাবিদ স্বরবর্ণের শেষের অক্ষর চন্দ্রঁ-বিন্দুঁ চাঁদ সে তারায় শুদ্ধ-সঠিক উচ্চারণ শেখাতে আগ্রহী হতে দেখছি না।
আকাশের চাঁদের উপর কখনও বিন্দু হয় না। চাঁদের উপর তারা বা তারকা হয়। সুতরাং শুদ্ধ বা সঠিক উচ্চারণ হবে 'চন্দ্রঁ-তারা' বা চাঁদ-তারকা।
মহান আল্লাহ তায়া’লা এই চাঁদকে আমাদের জন্য বানিয়েছেন আলোকিত ক্যালেন্ডার। দিন মাস বছর হিসাব করার জন্য।..
দুর আকাশের ঐ মিঠি মিঠি তাঁরাগুলোও রাতের আধাঁরে গভীর অন্ধকার সাগর-সমুদ্রে নাবিকের পথ নির্দেশ করছে।
আল্লাহ পাক বলেন, "তবে তোমরা তোমাদের রবের কোন কোন নিয়ামতকে অস্বীকার করবে?"...........
----------------আলহামদুলিল্লাহ!
তাই আমরা আমাদের মাতৃভাষার বাংলা 'বর্ণ' আকাশের চাঁদ দেখে রোজা রাখি ও বাংলা বর্ণ আকাশের চাঁদ দেখেই ঈদ পালন করে থাকি।
সুম্মা আলহামদুলিল্লাহ!
সুতরাং আমাদের মাতৃভাষার মর্যাদা কত বেশী তা সহজেই অনুমান করা য়ায়।
আল্লাহ তায়া’লা সকলকে এই বাংলা আমার মাতৃভাষা দ্বারা দ্বীনের খেদমতে ইসলামের পুত-পবিত্র বিধিবিধান লেখার ও বলার তাওফিক দান করুন।-----
আমীন সুম্মা আমীন।.…......
-------------------০---------------
খুব ভালো লাগলো ❤❤❤
Ответитьস্যার বর্গীয় জটা কে তো জ বললেন?
Ответитьঅনেক ধন্যবাদ
Ответить