আমি কোরআনের হাফেজ, বউ এর কারণে মসজিদের চাকরিটাও ছাড়তে হয়েছে

একটি কিডনি বিক্রি করতে চাই রক্তে গ্রুপ ও পজিটিভ কেউ নিতে চাইলে জানাবেন

একটা কথা বললে অনেকে হাসবে তবুও বলছি। সাবধানতা অবলম্বন করে জ্বীন বা যাদুর তদবির করে দেখতে পারেন।

ছে রে দেওয়া ভাল

Every namaji man should choose a namaji woman as a life partner. No namaj( specially fozorer namaj), no peace.

হাফেজ সাহেব আপনার স্ত্রী এবং আপনার মাঝখানে কিছু একটা আছে সেটা কি সেটা শুধু আপনারা দুজনই হয়তো জানেন। সেটা খুজে বের করুন। যদি কোন তৃতীয়পক্ষ আপনাদের মাঝে নাক গলাতে থাকে অবশ্যই ঝামেলা দিন দিন বাড়বে। হতে পারে পরকীয়া বা মেয়ের মায়ের অতিমাত্রায় নাকগলানো বা আপনার পরিবারের কারো অসহযোগীতা। এটা জাষ্ট অনুমানিক কারণ বললাম অন্য কিছুও হতে পারে। তবে কারণ একটা আছে সেটা খুজে বের করুন। তাকে বুঝানোর চেষ্টা করুন বার বার। একটু সময় নিয়ে চেষ্টা করুন। আর একান্ত কিছুতে কাজ না হলে পথ আপনার জানা আছে। তবে বাচ্চাটার জীবন যেন নষ্ট না হয়। আর একটা জিনিস ভাই, খোঁজ নেন তো আপনার স্ত্রী টিকটক করে কিনা বা ফেসবুকে বেশী বেশী নিজের ছবি পোষ্ট করে কিনা। যদি করে তবে এ বউয়ের আশা ছেড়ে দিয়েন।

এজন্য একাধিক বিয়ের প্রয়োজন আছে। এই লোকটা যদি আরেকটা বিয়ে করে তাহলে এই বউ ঠিক হয়ে যাবে।

আমারও একই অবস্থা ছিল
সেই বউ আর এখন নাই

আমার পরিচিত একজন হাফেজ বিয়ের পর কোরান শরীফ তেলাওয়াত করতে পারতেন না -- বৌ পছন্দ করত না। বাচ্চাদের কথা চিন্তা করে তেলাওয়াত কমিয়ে দেন -- ফলস্বরূপ এখন আর কোরানে হাফেজ নাই। ওনার বৌ খুব লজ্জা পেতো জামাই কোরানে হাফেজ। ভদ্রলোক কোরানে হাফেজ হবার পর সাধারণ পড়াশোনা করেন এবং কলেজে শিক্ষকতা করতেন।

আপনার ফোন নম্বর চাই

আল্লাহ সহায় হোক

মেয়ে স্বাভাবিক জীবন না মানলে তালাক দিয়ে বেঁচে থাকা ভালো। কারণ হুজুর তো আর স্বেচ্ছায় তালাক দিচ্ছেন না।

I hope you'll present us with unbiased news in this fake and fabricated media world!

আপনার উচিত তাকে তালাক দেয়। আমার মনে হয় এরা আপনার জীবনের উপর হামলা করতে পারে।
শরিয়ত মোতাবেক তাকে দুই তালাক দিয়ে দিন। ডিভোর্স লেটারে সাইন করে। যখন তাকে কেউ বিয়ে
করবে না বা যদি সে ভাল হয় দেন তাকে ফেরতে নিয়ে আসতে পারবেন। বর্তমান সময়ে একটা অবিবাহিত
মেয়ে বিয়ে দেয়া কত ঝামেলা। আর বিবাহিত মেয়ে!

আসল কথা হলো কোন পুরুষ যদি স্ত্রীকে মাত্রাতিরিক্ত ভালোবাসা দেখায় এবং এতে তার দুর্বলতা প্রকাশ পায় তবে সেই ভাই মারা গেছে জীবন ও তার উন্নতি হবে না না।
পুরুষ হিসেবে হতে হবে স্ট্রং এবং তার ভালোবাসা আছে থাকবে কিন্তু তা প্রকাশ্য নয় যাতে তাকে দুর্বল হিসেবে উপস্থাপন করে।

এই ধরনের সাইকো মেয়ে ও পরিবার এখন সব ঘরে ঘরে। এদের বাবা মা ও ভাই বোন সব একটাই চায় - টাকা, প্রচুর টাকা আর সোশ্যাল মিডিয়ার মতো ঝকঝকে জীবন।

🤣🤣🤣🤣🤣🤣

অশান্তির চেয়ে বিচ্ছেদ ভালো

হুজুরের নিয়ত ভালো ছিল কিন্তু পদ্ধতি খারাপ ছিল।

পারিবারিকভাবে সমঝোতা সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে!তারপরও যদি না হয় যেটা উত্তম সেটাই করতে হবে.

সে ভুল শুরুতেই করছে কারণ তার নিয়ত ভালো যৌতুক নিবেনা ভালো কথা মেয়ের পরিবার কে বিয়ের আগে বলে নিলেই হতো সে জেভাবে চায় মেয়ের পরিবার মানলে ভালো না মানলে তখনই এই ঝামেলা শেষ হয়ে যেত আর ওনাকে ফজরের সময় মসজিদে যেতে দিতে চাইতো না বলে উনি মসজিদের চাকরি ছেড়ে দিয়েছেন তার মানে নামাজ ও ছেড়েছেন আর আমি দাড়ি রাখার সময় বউ রাজি হইতে ছিলনা তখন এক খতিব সাহেব থেকে শুনলাম আল্লাহ কে রাজি খুশি করার জন্য তামাম দুনিয়া নারাজ হলেও সমস্যা নেই বরং আল্লাহ খুশি থাকলে সবাই এক সময় খুশি হবে আর অন্য দিকে মানুষ কে খুশি করার জন্য আল্লাহর নাফরমানি করলে যাদের খুশির জন্য এতো কিছু তারাই শ্রুতা করবে এবং এ-ও জদি বিরোধিতা সত্যেয় দাড়ি রেখে দেই হয় এই বউ আগের চেয়ে বেশি ভালোবাসবে না হয় এর চেয়ে উত্তম বউ আমার গরে আসবে আলহামদুলিল্লাহ এখন সেই বউ দাড়ি ধরে আদর করে এবং সেও আগের চেয়ে বেশি দিনের উপর চলার চেস্টা করে৷ সুতরাং ভালোবাসা ভালো কিন্তুু এতো ভালোবাসা ভালো নয় যে ভালোবাসা আমার দুনিয়ায় ও আখেরাতে শেষ হয়ে যায় উল্লেখ্য যে আমার এ ঘটনার সময় আমার ও একটা ছোট সন্তান ছিল আমি আমার কথা বলি আমার জীবনে এরকম বউ ও সশুর বাডির তালাকের কথা মুখ দিয়ে বের করলে কিছু সময় দিবো পুরো গুস্টিকে ভাবার জন্য তার পরে অবশ্যই এই সম্পর্ক ছিন্ন করবো

শুনুন যে সকল মেয়ের পরিবারের অভিবাবকরা তাদের মেয়েদের শাসন না করে উস্কে দেয় ডিভোর্স বা জামাই এর সংসারে অশান্তি লাগায়। আজ হউক কাল হউক ভাই তারা ঝামেলা করবেই। মেয়ে কালা হলেও বিয়ের আগে পরিবার দেখা বর্তমান সময়ে অতীব জরুরি। আর আপনি ডিভোর্স না দিলে জেল খাটার জন্য প্রস্তুতি নেন. সেই জেল ও খাটবেন তালাক ও দিবেন একসময় তখন ছেলের চিন্তা ও আর মাথায় থাকবে না. ছেলের ভবিষ্যৎ এর কথা চিন্তা করেই আমার সাজেশন থাকবে এই মহিলাকে খেদান না হলে অন্য কোথাও গিয়ে একসাথে বসবাস করেন মেয়ের বাবা মায়ের বলয়ের বাইরে। আর না পারলেও কিছুদিন চেষ্টা করেন। কোন মেয়েকে সংসার টিকানোর জন্য হাত পা ধরতে নেই বরং এতদিন সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ দিন. আপনি যদি ভালো কিছু করেন তাহলে অবশ্যই ভালো কিছু পাবেন। কিন্তু আপনার ছেলে কী পাবে? বৌ এর সাথে সবাইকে নিয়ে আলোচনা করুন। আল্লাহ তায়ালা উত্তম ফয়সালা কারী। তবে আমার ক্ষেত্রে হলে যদি মেয়ে অন্য কারও সাথে না জড়িয়ে পড়তো তাহলে স্থান ত্যাগ করে অন্য জায়গায় গিয়ে সংসার করতাম। অথবা সর্বোচ্চ চেষ্টা করতাম তাকে আটকানোর। আর পরকীয়া থাকলে সাথে সাথে ডিভোর্স। মজার ব্যাপার হলো আপনার সাথে এই গেইম তা খেলছে এখন আপনার শাশুড়ি। এই শাশুড়ি বলয় থেকে বের করতে হবে. শাশুড়িকে নাক গলানো বন্ধ করতে হবে. শুনে মনে হলো ভদ্রলোক তার স্ত্রীকে প্রচণ্ড ভালোবাসেন। কিন্তু তিনি স্পেসিফিক্যালি উল্লেখ করেন নাই তার বৌ তালাকটা কেন চাচ্ছেন। আমার ধারণা আপনার পরিবারে সাথে সে সাচ্ছন্দবোধ করছে না. আর আপনার পরিবার সম্বন্ধে সে যা বলেছে তা আপনি বলছেন বানিয়ে বলেছে এবং আপনার নামেও বলে এটা সে রাগের কারণে বলে। তো খুঁজে বের করুন সমস্যা এবং তাকে সর্বোচ্চ কম্ফোরর্ট দিন। অনেক বৌ ই ভাই বাবা মা কে সহ্য করতে পারে না. যা হউক আপনার জন্য শুভকামনা। বৌ এর সব কথা যে মিথ্যা সেটা না ভাবে আসল কারণ খুঁজে বের করুন। বাচ্চার কথা ভেবে তাকে ইমোশনালি বোঝান। আর না হলে রাস্তা খোলা আছে তবে ভাই আপনার শাশুড়ি থেকে সাবধান না হলে জেলে ঢুকতে দেরি নেই।

Where I can purchase the T-shirts that you are wearing Mr. Munzurul.

এটা বাংলাদেশ তাই

উনি আজকে মারা গেছেন

কি লিখব লিখার ভাষা খুজে পাচ্ছি না। আমার জীবনে যে এমন সিদ্ধান্ত আসবে কোন দিন ও কল্পনা ও করি নাই। দুনিয়ার মায়া এখন ঐ ত্যাগ করতেই হল। কারণ এত পরিমাণ মানসিক চাপ সইতে আমি ব্যার্থ যাদের কারণে দুনিয়া ত্যাগ এক কথায় স্ত্রী ও তাদের সমস্ত আত্মীয় বিশেষ করে তাদের যে বাড়ির মানুষ তারা আমাকে ও আমার ফেমিলিকে নানান ভাবে হুমকি দামকি দিয়ে আসে। আমি আমার স্ত্রী কে কোন দুষ করলে কিছু বললেই তারা আমাকে অনেক ভাবে গালাগালি ও হুমকি এমন কি ১৪/৪/২৪ এ দিন ও তাদের বাড়ি গেছিলাম স্ত্রী কে আনতে যে কোন একটা জামেলা হইছি তা নিয়া কিন্তু তাদের বাড়ির মানুষ আমাকে / তার চাচাত ভাই সালাম মারতে ও জবায় করতে হুমকি দামকি করে পরে রুমের দরজা বন্ধ করে দেয় তাদের বাড়ির মানুষ ঐ জনাব সুরিসলাম দাদা সাক্ষাৎ বসা আমাদের এলাকার জনাব হাবিবুর রহমান সাহেব । পূর্বের কোন এক ঘটনা হইছিল তবুও তারা শুধু আমার স্ত্রী কথা শুনেই আমাকে মারতে আসে বা অনেক বাজে গালাগালি করে যেমন কোন একদিন তার চাচাত ভাই রাজু মোস্তফা নগর থাকাকালীন আমাকে মারতে আসে পরে তার চাচা ধুদ মিয়া সাহেব উনি আমাকে অনেক খারাপ ভাষায় গালিগালাজ করছে এমনকি আমাকে খুজে বেড়াইছে যে খানেই পাবে সে খানেই মারবে আর এগুলো ঘটনা একমাত্র তাদের দ্বারা করাইত আমার শাশুড়ী। আমার স্ত্রী কে আমার সামনে ও আমাদের বাড়ির সবার সামনে ধুদ মিয়া বলে আসে যে কে কি বলে আমাকে বলবি ঠিক সেই সাহস নিয়েই আমার স্ত্রী আমার ও আমাদের পরিবারের সাথে চলাফেরা করে এত জালা আমার ধৈর্য ধরতে কষ্ট হয় তাই দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করতে বাধ্য হলাম ভালো থাকিও আপন মানুষ ও সকল ধরনের পরিচিত বন্ধু বান্দব। সবাই ক্ষমা করে দিও। মা বাবা ও আমার নিজের ভাই বোন ভালো থাকিও তোমারা ও।জানি না আল্লাহ মাফ করবে নি? দুনিয়া রে তর মায়া ত্যাগ করতে অনেক কস্ট হইতাছে তাও চলে যাইতে হইল। আশা করি কেউ আবার মরা দেহ পাবে না। আমার একটা কলিজার ছেলে সন্তান আছে সবাই দেখে রাইখেন।তবুও এত কষ্ট নিয়া বাচতে ইচ্ছে ছিল গতকাল ১৩/৫/২৪ আমার শুশুড় বাড়ির লোক তারা এর আগেই বলছিল আমার স্ত্রী কে তার স্বাধীনতা ভাবে চলতে দিতে হবে। তাই সেও বাবার বাড়িতে জায় আসে এমন কি কাল ও আমাকে না বলে চলে গেছে। এখন বিষয় টা হল স্ত্রী ও শুশুড় বাড়ির কথায় যদি আমি পুরুষ এর এর চলতেই হবে আমার ব্যাপার টা মান্তে কষ্ট হয় আর আমি যদি তাদের কথায় না চলি তাহলে আমার পায়ের রগ কেটে ফেলার হুমকি দেয় । আর যেহেতু স্বাধীনতা দিয়ে চলতেই হবে যা একেবারেই স্বাধীনতা দিয়া দিলাম। জনমের তরেই স্বাধীনতা দিলাম নিজে কে কাপুরুষের পরিচয় দিয়ে ঐ

এই প্রতিবেদনটি অত্যন্ত জরুরী যদিও নাস্তিকদের মতের বিরুদ্ধে যায় কারণ তারা তাদের মা বোন এবং কি নিজের মেয়ের সাথেও সেক্স করা যায় এই হলো নাস্তিকদের মত,তাই আমরা এই ধরনের অননৈতিক কর্মকাণ্ডর মতের তীব্র নিন্দা জানাই

Ja hobe hobe but din din kosto bartei thakbe apni divorce den Ami 14 bosor niye assi Karon Amar husband bar bar talak dite chai bar bar.

আপনার উপস্থাপিত তালাশ অনুষ্ঠানটি খুব মিস করি ভাই

বরিশালের মেয়ে বলে কথা

আমার মনে হতে পারে তার বউ পরকিয়া আসক্ত

কথায় আছে নদীর পানি ঘোলা ভালো জাতের মেয়ে কালো ভালো ঐ মেয়ের চরিত্র ভালো না

এইরকম আমিও দেখেছি যার জন্য বিয়েই করতে মন চায় না।

এসবের দ্বারা মুসলমানদের প্রতি অনেক সময় আরও খারাপ ধারণা তৈরি হবে।

'যাচ্ছি কিন্তু যাচ্ছিনা ' তালাশ এ আপনার কথা । অত্যন্ত জনপ্রিয় অনুষ্ঠান তালাশ এ আবারো আপনাকে দেখতে চাই

স্বামী স্ত্রী ২ জনকে মনোবিজ্ঞানী অর্থাৎ মানসিক ডাক্তারের কাছে গিয়ে পরামর্শ নিতে হবে। মেয়ের অন্য কোথাও সম্পর্ক ছিল বা আছে কিনা বের করতেই হবে। যে কথাগুলো শুনলাম তা যূি হুবহু ঠিক হয় তবে মেয়ের মানসিক ভাবে বিপজস্থ আঋে মনে হচ্ছে।

দুষ্ট গাভীর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো।

যে বউ স্বামি কে ফজরের নামাজ পড়তে মসজিদে যেতে দেয় না এবং কাজও করতে দেয় না সেই বউকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ছেড়ে দেয়া উচিত।

ভাই আমাকে একটি বিদেশি মিয়ে টাকা পাটাতে চাই ৪ মমিলিওন আজ রাত ১০ টাই আজবে আমি এখন কি করব আপনা হেল্প লাগবে

এখনকার বেশির ভাগ গার্ডিয়ান হলো -স্টার জলসা, জি বাংলা, মার্কেট, গালগল্পবাজী, পরোকিয়া ইত্যাদি ইত্যাদি আর তাদের ছেলে-মেয়েরা -গালফ্রেন্ড, বয়ফ্রেন্ড, ফ্রি-ফায়ার,
পাপজি, পাপাচারী -পথচারী চাংকি পাংকি!! 😅 এরা কি সংসার করবে!!?? কিভাবে সংসার করবে। আগে বোঝানো হত জীবনে কয়টা বিয়ে হয়।যাতে সংসার ভেঙে না যায়। আর এখন বলে চলে আয় কেইজ করে দিব কাবিনের টাকা নিয়ে আসব!! অন্য জাগায় বিয়ে দিব😅😅আরও কত কি ভাই।

Ami kicu bolbona

আপনি যদি দশজন মেয়ের আইডি ঘুরে আসেন দেখবেন কত বাজে দৃশ্যের আবর্তে ভর্তি আর অনুরূপ ছেলেদের আইডি ঘুরে আসেন..... সব মেয়েই যে এমন তা না তবে খুব বেশিদের দেখতে পাবেন। সত্যি সংসার করা এখন খুবই দূরহ!!

If she wants divorce better ,arokom mohilar shate na thaki bhalo aro kiso hote pare , child nea bhul hoise a rokom zhokhon

উনার মতো মেয়েকে তালাক দেওয়াই উত্তম কারণ তালাক।

কথা একটাই নারী অধিকার স্টং করতে গিয়ে এদেশের আইন পুরুষদের কুড়ালের নিচের কাঠ বানিয়ে দিয়েছে।

Amader bangladesher Nari nirjathoner ienta Pori borthon korar dorkar. Nari nirjathoner pasa pasi Purus nirjathoner ien pas korar dorkar.

কোরানের তাফসীর বা মনগড়া ব্যাখ্যা
এবং কোরান অনুধাবন বা বোঝা
কোরানের ব্যাখ্যা বা তাফসীর এক নয়,
এটা বোঝার মতো জ্ঞান অর্জন করতে হবে। আল্লাহ কোরান তাফসীর নয় বরং অনুধাবন বা বুঝতে বলেছেন।
সুরা সোয়াদ আয়াত ২৯,
সুরা মুহাম্মদ আয়াত ২৪।
আল্লাহ কোরান তাফসীর করতে বলেননি কারন আল্লাহ কোরান তাফসীর বা ব্যাখ্যা করেই নাজিল করেছেন।
সুরা কিয়ামাহ আয়াত ১৯।
কোরান অনুধাবন বা বোঝার জন্য আল্লাহ বলেছেন:
সুরা সোয়াদ আয়াত ২৯
এটি এক কল্যাণময় কিতাব, যা আমরা তোমার প্রতি নাযিল করেছি। যাতে তারা এর আয়াতসমূহ অনুধাবন করে এবং জ্ঞানীরা উপদেশ গ্রহণ করে।
অত্র আয়াতে আল্লাহ মানুষকে কুরআন গবেষণা ও তার তাৎপর্য অনুধাবনের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেছেন। একই মর্মে কুরআনে বহু আয়াত এসেছে।
যেমন বলা হয়েছে:
সুরা নিসা আয়াত ৮২
তারা কেন কুরআন নিয়ে গবেষণা করে না? যদি এটা আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারো নিকট থেকে আসত, তাহ’লে তারা এর মধ্যে বহু গরমিল দেখতে পেত।
যারা কুরআন গবেষণা করেনা, তাদের প্রতি ধমক দিয়ে আল্লাহ বলেন:
সুরা মুহাম্মদ আয়াত ২৪
‘তবে কি তারা কুরআনকে গভীরভাবে
অনুধাবন করে না? নাকি তাদের হৃদয়গুলি তালাবদ্ধ?
তাদাব্বুর’ অর্থ চিন্তা-গবেষণা।
এর বিপরীত হ’ল উদাসীনতা ও অজ্ঞতা। যেকোন বিষয়ে চিন্তা-গবেষণা মূল জিনিষ। এটা না থাকলে জ্ঞান সম্পন্ন প্রাণী হিসাবে মানুষের পৃথক কোন মূল্য থাকে না।
কুরআন’ আল্লাহর কালাম।
যিনি জ্ঞানের আধার।
তাঁর অফুরন্ত জ্ঞানের ভান্ডার থেকে কিছু অংশ দান করে তিনি বান্দাগণের মধ্যে বণ্টন করে দিয়েছেন।
মানুষকে কল্যাণের পথে পরিচালনার জন্য তিনি কুরআন নাযিল করেছেন তাদের বোধগম্য ও সহজবোধ্য ভাষায়।
এবং তাফসীর বা ব্যাখ্যা সহকারে
সুরা ক্বামার আয়াত ১৭,৩২,৪০,
সুরা কিয়ামাহ আয়াত ১৯।
কিন্তু অধিকাংশ মানুষ তা অনুধাবন করে না বা বুঝে না বা বুঝতে চেষ্ঠা করে না।
ফলে তারা শয়তানের ধোকায় পড়ে প্রবৃত্তির তাড়নায় চালিত হয় এবং বিপথগামী হয়ে পথভ্রষ্ট হয়।
যারা কোরান পাঠ করে, তারা কোরান বুঝে না,
না বুঝেই তেলাওয়াত করে।
আবার যারা শিখে, তারা অনুধাবন করে না বা বোঝে না।
এদেশে কোরান শিখা বলতে কোরান মুখস্থ করা বোঝায়।
কিন্তু তারা কোরানের ষ্পিরিট বা মর্মার্থ কিছুই বোঝে না।
এদেশে লক্ষ লক্ষ তোতাপাখির মতো না বুঝে কোরান মুখস্থ করা হাফেজ পয়দা হচ্ছে।
কিন্তু তাতে তাদের বা অন্য মানুষের বা দেশ ও জাতির কোন উপকার হচ্ছে না।
বরং দিন দিন সমাজ কুসংস্কার কুপ্রবৃত্তি অনাচার, অবিচার পাপাচারে নিমজ্জিত হচ্ছে ।
অনেকে আবার উল্টা বুঝে মানুষকে দ্বীনের নামে বিভ্রান্ত করছে এবং নিজেরা বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে ইসলামের ঐক্য বিনষ্ট করছে এবং দ্বীন বিক্রি করে ধর্ম ব্যবসায়ী হয়ে পরজিবী পরগাছায় পরিনত হয়।
ফাও খাওয়া খেয়ে বেড়ায় আর হারামখোর আগুন খেকো নরকের কীটে পরিণত হচ্ছে।
ফলে নিজেরা কোরানের আলো থেকে বঞ্চিত হয়ে অন্ধকারে নিমজ্জিত হচ্ছে । অন্যকেও বঞ্চিত করে অন্ধকারে ঢুবাচ্ছে।
সুতরাং কোরান তাফসীর বা ব্যাখ্যা নয় বরং আল্লাহ কোরান যেভাবে তাফসীর বা ব্যাখ্যা করে নাজিল করেছেন সেভাবে অনুধাবন বা বোঝার চেষ্টা করুন।

মনজুরুল ভাই আমি আপনার তালাশ অনুষ্ঠানের খুব ভক্ত ছিলাম। কিন্তু ২০১৮ সালে আমি গ্ৰামে চলে আসি । তার পর ২বচর আমার আর তালাশ দেখা হয়নি। কিন্তু আপনার উপস্থাপনার অনুষ্ঠান আমি অনেক খুজী কিন্তু পাইনি। তারপর থেকে তালাশ দেখিনা

নারী যদি হাজার বারও,বলে,ডিবজ,দাও কোন সমস্যা নেই যদি পুরুষ যদি কোন সময় ভুলে ওবলে,তোমাকে ডিবজ,দিব,তাহলে তো,আর,কথা নেই যৌতুক মামলা নারী শিশু নির্যাতন মামলা কত যে মামলা আছে তখন দেখা যাবে কারণ পুরুষ নিযাতনের,মামলা,এই,হোল,আমাদের,জন্য,আইন

আমার মনে হয় তালাক দিয়ে দেওয়াটাই উত্তম হবে।

হাফেজ সাহেব আপনাকে বলছি তালাক দিয়ে দেন আল্লাহ ভরসা