Комментарии:
শায়েস্তা খানের আমলে টাকায় ৮ মন চাল পাওয়া যেতো এই কথাটা যতো বেশি মানুষ জানে তার তুলনায় খুব কম মানুষই তার সামরিক আর কূটনৈতিক দক্ষতা সম্পর্কে জানে ! ব্যাপারটা এমন হওয়া উচিত না !
যাই হোক, আজকের ভিডিওতে যেসব যায়গা দেখানো হয়েছে এসব যায়গার থেকে কেউ এই ভিডিও দেখছেন কিনা জানাবেন ! 😃
কূটনৈতিক চাল চেলে নয় মগরা পর্তুগীজদের একটা এলাকায় যেখানে পর্তুগীজ মানুষজন থাকতো লুটপাট এবং গনহত্যা চালালে পর্তুগীজরা উপায় না দেখে বাংলার সাপোর্ট নেয় কারন পর্তুগীজরা ছিলো এখানে দুর্বল তাদের অন্যপক্ষের সাহয্য প্রয়োজন হতো।
Ответитьএই ইতিহাস নিয়েই সুন্দর একটি মুভি বানানো সম্বব
Ответить(দোহাজারীর নামকরন এর প্রকৃত ইতিহাস),,,,,,,,
মোগল সম্রাট শাহজাহান তখন অন্ধকার জেলের কোণায়। তাঁর চার পুত্র দারা-মুরাদ আর সুজা-আওরঙ্গজেব দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে পরস্পর ক্ষমতা যুদ্ধে লিপ্ত। পরাজিত ভাইদের খুন করে এবার আওরঙ্গজেব লাগল সুজার পিছু। প্রাণ বাঁচাতে স্ত্রী-কন্যা আর বিপুল ধন-রত্ন এবং অনুগত কিছু সৈন্য নিয়ে ছুটল বর্মা মুল্লুকে (আরাকান রাজ্য)। পালানোর সময় যে পথ তৈরী করেছিলেন সেটাই আজকের ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক, যা আরাকান রোড বা শাহ সুজা রোড নামেই সর্বাধিক পরিচিত। মগ রাজার আশ্রয়ে থাকার কয়েকদিনের মধ্যেই আরেক সমস্যা। মগ রাজপুত্র বিয়ে করতে চায় সুজার মেয়েকে, সুজা সাফ জানিয়ে দিলেন এ কোনদিনই সম্ভব নয়। তাতেই মগরাজা গেলেন চটে, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে রাজ্য ছাড়ার হুকুম। ওই সময় না পেরুতেই মগরা তাঁকে আক্রমণ করে বসল। সবাইকে কচুকাটা করে পলায়নরত সুজাকে পাথর নিক্ষেপে হত্যা করে। পরবর্তীতে ভাতৃহত্যার প্রতিশোধ নিতে আওরঙ্গজেব পাঠালেন দুই হাজার সৈন্য। বর্তমান দক্ষিণ চট্টগ্রাম আর পার্বত্য চট্টগ্রামের অনেকাংশ মোগলদের অধীনে চলে আসে। মূল আরাকান আক্রমণের জন্য সৈন্যরা গহীন জঙ্গলে আশ্রয় নিলেও ওরা আর ফিরে যায়নি। ওখানেই স্থানীয় মগদের মুসলিম বানিয়ে বর্তমান আলিকদম গড়ে তোলে। সদ্য অধিকৃত অঞ্চল দুই হাজার সৈন্যের সেনাপতি নাগ সাহেবকেই দিয়ে দিলেন আওরঙ্গজেব। নাগ পরিবারের জমিদারী এলাকাই এখনকার দোহাজারী। সাঙ্গু নদীর পূর্ব তীরটাই ছিলো যুদ্ধকালীন সৈন্য সমাবেশের নিরাপদ স্থান। এখান থেকেই আসে পুরানগড় গ্রামের নাম । "পুরান" অর্থ নিরাপদ আর "গড়" অর্থ দুর্গ, অর্থাৎ নিরাপদ দুর্গ বা পুরানগড়
সূএ ঃউইকিপিডিয়া
আওরঙ্গজেব আলমগীরের প্রতিদ্বন্দ্বী ভাইদের একজন হলেন শাহজাদা সুজা। শাহজাদা সুজা ১৬৪০ সাল থেকে ১৬৬০ সাল পর্যন্ত প্রায় ২০ বছর বাংলার সুবেদার ছিলেন।
ভ্রাতৃঘাতী যুদ্ধে পরাজয়ের পর শাহজাদা সুজার লক্ষ্য ছিল নোয়াখালী থেকে জাহাজে করে সমুদ্র পথে মক্কা অথবা ইস্তাম্বুলে চলে যাবেন। কিন্তু বর্ষাকাল এসে যাওয়ায় তা আর হয়ে ওঠেনি। এদিকে বাদশাহ আওরঙ্গজেবের বাহিনী প্রতিনিয়ত খোঁজ করছে শাহজাদা সুজার।
আওরঙ্গজেবের হাত থেকে রক্ষা পেতে তাই শাহজাদা সুজা পার্শ্ববর্তী আরাকান রাজ্যে বিপুল সংখ্যক ধনরত্ন (প্রায় ২৩ টন ওজনের)৪ নিয়ে রাজনৈতিক আশ্রয় নিয়ে চলে যান। ১৬৬০ সালের আগস্ট মাসে এককালের পরাক্রমশালী বাঙলার সুবেদার শাহজাদা সুজার ঠাঁই হলো আরাকান রাজ্যে।
কিন্তু ছয় মাসের মাথায় শাহজাদা সুজাকে খুন করে আরাকান রাজা। শাহজাদার পরিবারের মেয়েদের করা হয় লাঞ্ছিত এবং ছেলেদের করা হয় কারারুদ্ধ। মোগল শাহজাদার এই বিয়োগান্ত সংবাদ অচিরেই পৌঁছে যায় দিল্লি বাদশাহ তথা সুজার ভাই আওরঙ্গজেব আলমগীরের কাছে। মোগল সম্রাট তার ভাই শাহ সুজা এর সন্তানাদি এবং ধনরত্ন ফেরত দেওয়ার ব্যাপারে পরপর দুইজন দূতকে আরাকান রাজদরবারে পাঠান। আরাকানিরা প্রথম দূতকে বন্দি করে দাস হিসেবে পাঠিয়ে দেয়। দ্বিতীয় দূতকে আরাকানের রাজদরবার গ্রহণ করে কিন্তু ইতিমধ্যে সমস্ত সন্তানাদিকে হত্যা করা হয়েছে এবং তাদের সম্পদ হাতছাড়া হয়েছে, তাই কোন সদুত্তর মেলেনি।৫
নিজ ভাই হলেও হয়তোবা ক্ষমতার প্রশ্নে কখনোই সুজার প্রতি সহানুভূতি দেখাতেন না বাদশাহ আওরঙ্গজেব। কিন্তু তাই বলে ভিনদেশী কারো হাতে ভাইয়ের খুন!
আরাকান রাজের হাতে নিজ ভাইয়ের খুনের প্রতিশোধ নিতে তাই নিজ মামা ও দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সহচর শায়েস্তা খাঁকে বাংলার সুবেদার করে পাঠান দিল্লি বাদশাহ আওরঙ্গজেব।
মোগল বাহিনী সাঙ্গু নদীর তীরে এসে দুর্গ স্থাপন করেন এবং মোগলদের সীমানা সাঙ্গু নদ পর্যন্ত কার্যকর করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। এরই লক্ষ্যে সাঙ্গু নদীর তীরে দুইজন সেনানায়ককে ( আধু খাঁ এবং লক্ষ্মণ সিং) এই স্থানে মোতায়েন করেন বুজুর্গ উমেদ খাঁ। এই দুই সেনানায়ক ছিলেন হাজার সৈন্যের নিয়ন্ত্রক। তাই তাদের নামানুসারে স্থানটির নাম হয় দুইহাজারী > দোহাজারী।
(সংগৃহিত)
নবাব শায়েস্তা খাঁ দোহাজারীর নামকরন করেন দুই হাজার সৈন্যর সমাবেশ এর জন্য
এইখানে ছোটখাটো একটা চাপা মঞ্চ বইসা গেছে। বিচিও😄😂🤣🤣🤣
ОтветитьMog ra tarpor kothai thakto
Ответитьশিবাজী মহারাজ তলোরারের এক কোপে শায়েস্তা খানের তিন আঙ্গুল কেটে দিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে এই শায়েস্তা খান বাংলা শাসন করে। তাই শায়েস্তা খান কে তেমন বড় কোনো বীর হিসাবে না দেখানোই ভালো।
Ответитьআর সত্য বলতে এসব দস্যুরা কোত্থেকে এসেছিলো এটা বোঝা সম্ভব হয়নি। ধারণা থেকে অনেকে অনেক মত দিয়েছে। তবে আমি মনে করি তারা ইউরোপীয়ান।
Ответитьসম্রাট শাহজহানের ছেলে শাহ্ সুজা বাংলার সুবেদার উত্তরাধিকার যুদ্ধে আওরঙ্গজেব এর কাছে পরাজিত হয়ে আরাকান পালিয়ে যান তার কয়েকশো অনুসারী নিয়ে। আরাকানের রাজা তাদেরকে আশ্রয় দেন এবং শাহ্ সুজা কে মক্কায় সপরিবারে চলে যাওয়ার জন্য সব ব্যাবস্থা করে দিবে বলে আশ্বাস দেন। কিন্তু মুঘল সাম্রাজ্যের শাহজাদার ঐশ্বর্য দেখে তার মেয়ে আমিনা কে বিয়ে করার প্রস্তাব দিলে শাহ্ সুজা টা ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করে। এ নিয়ে শাহ্ সুজার বাহিনীর সাথে আরাকান এর রাজার যুদ্ধ হয়। এতে শাহ্ সুজা মারা যান ও তার পরিবার বিপসংকুল পরিস্থিতিতে পড়ে। এ খবর দিল্লিতে সম্রাট আওঙ্গজেবের কাছে গেলে তিনি খুবই অনুতপ্ত হয়ে শায়েস্তা খান কে এর প্রতিশোধ নিতে বলেন। এভাবেই চট্টগ্রাম বাংলার অংশ হয়। শায়েস্তা খান রামু পর্যন্ত অভিযান পরিচালনা করে বর্ষা কাল আসার আগে আবার রাজধানী তে ফিরে আসেন। এটা কি সত্যি কিনা। জানতে চাই
ОтветитьJust imagine,,,,
আমাদের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিজ এখন উন্নতির পথে কিছু বছর পর আমাদের এই ইতিহাস নিয়েই যদি ইন্টারন্যাশনাল লেভেল এর মুভি বানানো হয় তাহলে কত মারাত্মক হতো 😌👌
Your every video is very good❤
Ответитьকাটগর এখনো আছে চট্টগ্রামে
Ответитьনিজের দেশের অনেক অজানা তথ্য জানতে আগ্রহি।
ОтветитьMongol er senabahinir ak ongso mog
Ответитьধন্যবাদ জানাই ভাই, নতুন তথ্য ভিত্তিক ইতিহাস জানি
ОтветитьShahenshah e Alamgir
ОтветитьAurangjeb Sahista khan ke Shivajir against a pathiyachilo
Ответитьচট্টগ্রামের এরকম ইতিহাস আগে কখনো শুনিনি প্রথম আপনার ভিডিও থেকে জানলাম ❤
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে জায়াকাল্লাহু খায়ের ❤️
আপনার এই ভিডিওটা দেখার পরে ইতিহাসের আসক্ত হয়ে গেছি,
আপনার চ্যানেলের অনেকগুলো ভিডিও দেখেছি চমৎকার ভিডিও গুলো , ম্যাপ এনিমেশন করে ইতিহাস বোঝার জন্য এরকম একটা চ্যানেল অনেক দিন ধরে খুঁজেছি
চাকমা নিয়ে ভিডিও
Ответитьমগ মানে মারমা বারমা ভাষা মগের ভাষা একুই
ОтветитьSultan aurongujib er joboni niye video chai vai
Ответитьবর্তমান মগ রা খুব দূর্বল জাতী
Ответитьধন্যবাদ ভাই আল্লাহর শুকরিয়া সত্য বলেন সত্যবতীর সঙ্গে সৎসঙ্গ স্বর্গবাস অসৎ সঙ্গ জাহান্নাম প্রকাশ
Ответитьসম্রাট ওরঙ্গজেব আর শায়েস্তা কান হচ্ছে বাংলাদেশের সত্যিকারের নায়ক 👍👑😁
Ответитьখুব ভালো লাগে
Ответитьভাই পশ্চিমাদের দাস প্রথা আর ইসলামে দাস প্রথা নিয়ে একটা ভিডিও বানানোর অনুরোধ রইল
অনেক মানুষ হয়তো জানে না ইউরোপীয় দাস প্রথা আর ইসলামের দাস প্রথা এক নয়
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে ❤️
Ответитьভাই বাংলাদেশের ইতিহাস নিয়ে আরো ভিডিও চাই
ОтветитьWant to know more about ' Shamsher Gazi ' and his kingdom.
ОтветитьWant to know History of kingdom of Bhuluah and Lanksman Manikya Last king of Bhuluah.
ОтветитьWant to know more About Bhulua and Shanwip , king of Sandwip S.... Khan. Kingdom of Portuguese in Sandwip.
Ответитьধন্যবাদ ভাই আপনাকে জায়াকাল্লাহু খায়ের ❤️ এত চমৎকার ইতিহাস তুলে ধরার জন্য
Ответитьআমি শুনেছিলাম মঙ্গোলীয়দের মক বলা হত
Ответитьবাদশাহ্ আওরঙ্গজেব আলমগীর 💚
Ответитьঅনেক দিন ধরে ধারাবাহিক ইতিহাস টা জানার ইচ্ছে ছিল। ধন্যবাদ আপনাকে।কিছু কিছু জানতাম কিন্তু এমন তথ্যবহুল বর্ননা র জন্য আবারো ধন্যবাদ।
Ответитьমগ ইতিহাস জানতে হলে আমার কাছে আসেন
ОтветитьVery informative and analytical video.
Ответитьডাকাতিয়া নদী ধরে তারা কুমিল্লা,নোয়াখালী ও চাঁদপুরের ভেতরের দিকে প্রবেশ করতো। এজন্য এর নাম ডাকাতিয়া নদী।
সম্ভবত এই নদী দিয়ে মগ-ফিরিঙ্গি জলদস্যুরা নোয়াখালী ও কুমিল্লা জেলায় প্রবেশ করতো। এই নদীতে তাদের মাধ্যমেই ডাকাতি হতো। ডাকাতির উপদ্রবের কারণে নদীটির নাম ডাকাতিয়া হয়েছে বলে ধারণা করা হয়। তৎকালীন কলকাতাস্থ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কাউন্সিলের পক্ষে কোর্ট অব ডিরেক্টর সভার কাছে ১৭৫৮ খ্রিষ্টাব্দের ১০ জানুয়ারি পেশকৃত একটি চিঠির মাধ্যমে জলদস্যুদের উপদ্রবের চিত্র পাওয়া যায়। সেখানে লেখা হয়:
“ Being advised from Lakshmipur that the Maghs and other robbers are making depredations in their neighbourhood and that they are apprehensive that they attempt our factory itself which is in no state of defece we have ordered the gentlemen at Dacca to send part of their sepoys to Lakshmipur and shall supply them from hence with a few pieces of cannon and ammunition. Vide liong's selections from the unpublished records of the government. Letter No. 276, p.116.
Wow, ata Sultan Aurangab Alamgir ar amla hoya chilo ❤❤❤
ОтветитьAmi ctg thke
Ответитьমগের মুল্লুক নিয়ে Tv series হলে জোশ হবে!!
Ответитьভিডিওটা আজ চোখে পড়লো।
তথ্যের অনেক কিছু যেমন জানা ছিলো তেমনি অনেক কিছু জানানোর বাকিও রয়েছে।
ঢাকার মগবাজার, সন্দিপের মগধরা আর চকোরিয়ার মগ নামা বিশাল দুরত্বের ত্রিভূজের তিন কোণের তিনটি নামই মগদের প্রতাপ ও পতনের কথা মনে করায়।
১৬৬০ সালে মগ ও ফিরিঙ্গি জলদস্যুর আক্রমণ থেকে ঢাকাকে রক্ষা করতে মীর জুমলা তাঁর তিন বছরের (১৬৬০-৬৩) শাসনকালে অতি ক্ষিপ্রতায় নদীর পাড়ে ৩টি জলদূর্গ নির্মাণ করিয়েছিলেন। একটি মুন্সিগঞ্জের ইদ্রাকপুর কেল্লা, একটি নারায়ণগঞ্জ এর শীতলক্ষ্যার এক পাড়ে হাজীগঞ্জ দূর্গ ও অপর পাড়ে সোনাকান্দা দূর্গ। ভেবে দেখুন জনস্বার্থে উন্নয়ন কাকে বলে!
এই তিনটি দূর্গের মধ্যে দাগ টানলেও একটা ত্রিভূজ পাওয়া যায়। এ ছাড়া তিনি বুড়ি গঙ্গার প্রবেশমুখের এক চরে "কালে খান" ও আহসান মঞ্জিলের কিছুটা দুরে "বিবি মরিয়ম" নামে মোট দুটি বিশাল কামান স্থাপন করেন। এগুলো ছিলো বাংলার সর্ববৃহৎ ও অসম শক্তিশালী কামান হিসেবে উল্লেখযোগ্য। এর নির্মাতা ছিলেন সিলেটের বিখ্যাত কামান প্রকৌশলী ও অস্ত্র নির্মাতা জনার্দ্দন কর্মকার।
এই বিবি মরিয়ম কামান এখন ওসমানি উদ্যানে সংরক্ষিত আছে।
এই দূর্গ ও কামান স্থাপনের ফলে তৎকালিন ঢাকা শহর ১৬৬৩ সালে পর্তুগীজ হার্মাদ ও মগদের আক্রমণ থেকে পুরোপুরি সুরক্ষিত হয়ে যায়। (জানা থাকা ভালো যে বাংলার মুগল শাসকরা তখন বুড়িগঙ্গায় ভাসমান বজরাতে অবস্থান করতেন।) এর পর পরই সম্রাট আওরঙ্গজেব পর্তুগিজ দমনের জন্য চট্টগ্রাম অভিযান শুরুর আয়োজন করতে থাকেন এবং ১৬৬৬ তে তারা চুড়ান্ত পর্যুদস্ত হয়। চট্টগ্রামের মুসলিম হাই স্কুলের বিলুপ্ত পুরাতন ভবন, মহসিন কলেজের পাহাড়ের উপরের টিকে থাকা লাইব্রেরি ভবন ছাড়াও আন্দর কিল্লা নামে যে একটি বিলুপ্ত দূর্গ ছিল তার সবই পর্তুগিজ আমলের ভবন ছিলো।
চট্টগ্রামের কর্ণফুলি নদির অপর পাড়ের আনোয়ারা ছিল আরাকানের শেষ সীমানা আর চট্টগ্রাম শহর ছিল তাদের বাণিজ্যিক প্রভাবের আওতায়। সেই জন্যেই চট্টগ্রাম শহর থেকে টেকনাফ হয়ে বার্মার আকিয়াব পর্যন্ত এই পুরো রাস্তাটা ( যা বৃহত্তর ঢাকা ট্রাঙ্ক রোডের অংশ) সেটা এখনো চট্টগ্রামে আরাকান রোড নামেই রয়ে গেছে। কেউ কক্সবাজার যাওয়ার পথে দুই পাশের দোকানের সাইনবোর্ড দেখলেই সেই নামটি খুঁজে পাবেন। কক্সবাজার ও টেকনাফের কুতুপালং, রত্নাপালং, মরিচ্যাপালং নামগুলো সেই আরাকানি ভাষার অংশ হয়ে রয়েছে।
আপনাদের জন্য ইউটিউবে গরু-ছাগলদের উৎপাত কমেছে।ধন্যবাদ ম
Ответить@labib rahat vai, could you please corelate the that time scenreio of rohinga peoples' and Sayesta Khans' pre/post timline of domination/mismanage.
ОтветитьI wish Sayesta khan and his army could able to continue their raid and conquer the whole Arakan state. It would give us a bigger land and rohinga crisis never came to us.
Ответитьলাবিদ ভাই আমিতো আপনার ফ্যান হয়ে গেলাম!! আজকে এক দিনেই আপনার ৬ টা ভিডিও দেখলাম!! আফসোস এই টপিকগুলো আমার এতো প্রিয় যে আমি নিজেই এগুলো নিয়ে কন্টেন্ট বানাবো ভাবসিলাম কিন্তু আপনি আগে খেলে দিলেন!!😥
ОтветитьBro Cox's bazar ER history diye akta video cai please den
ОтветитьKi ek ajob desh re Bhai itihas er shuru thekei dekhi sobai ei desh k lootpaat kore khaise. Allah bichar korben
ОтветитьLokkhipur thake
Ответить